সহসাই মহাজোট ছাড়ার ঘোষণা দিলেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে রোববার গণভবনে বৈঠক করবেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ। ফাইল ছবি।
জাতীয় পার্টির নেতারা জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রণে রোববার রাত সাড়ে সাতটায় গণভবনে যাচ্ছেন সাবেক এ রাষ্ট্রপতি।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব এবিএম রহুল আমিন হাওলাদার।
তিনি সমকালকে বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে নৈশভোজের আমন্ত্রণ এসেছে।” এর বেশি জানা নেই বলে জানান তিনি।
দলের এক প্রেসিডিয়াম সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, মহাজোট ছাড়ার ঘোষণা দিলেও এরশাদ প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রণে রোববার গণভবনে যাচ্ছেন।
গণভবনে বৈঠক শেষে দলটির নির্বাচনকালীন সরকারে যোগদান এবং ওই সময়ের রাজনীতিতে অবস্থানের বিষয়ে দলের আনুষ্ঠানিক বক্তব্য আসতে পারে বলে জানান এ প্রেসিডিয়াম সদস্য।
সর্বশেষ চলতি বছরের ২৭ জুন জাতীয় সংসদে হাসিনা-এরশাদ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠক শেষে এরশাদ জানিয়ে ছিলেন তিনি মহাজোটেই আছেন।
সম্প্রতি বিভিন্ন অনুষ্ঠানের বক্তৃতায় এরশাদ জানান, ২৫ অক্টোবরে পর তিনি আর মহাজোটে থাকবেন না।
শনিবার দলের প্রেসিডিয়ামের সভায় দিনক্ষণ না বললেও নিজ দলের নেতাদের জানান, সহসাই মহাজোট ছাড়ার ঘোষণা দেবেন তিনি।
বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নির্দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়ে আসছে। দাবি আদায়ে আগামী ২৫ অক্টোবর ঢাকায় সমাবেশ করার ঘোষণাও দিয়েছে। একইদিন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগও ঢাকায় সমাবেশ করার ঘোষণা দেয়ায় জনমনে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা সৃষ্টি হয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা শুক্রবার সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে নির্বাচনকালীন সব দলের সমন্বয়ে ‘সর্বদলীয় সরকার’ গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন।
নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় সরকার গঠনের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া প্রস্তাব স্পষ্ট নয় বলে মনে করছে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন মহাজোটের অন্যতম শরীক জাতীয় পার্টি (জাপা)।
একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাব অনুযায়ী সর্বদলীয় সরকারে প্রধান কে হবেন- সে বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
শনিবার রাজধানীর বনানীতে জাপা চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত দলের এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান জাপা মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার।
সহসাই মহাজোট ছাড়ার ঘোষণা দিলেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে রোববার গণভবনে বৈঠক করবেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ। ফাইল ছবি।
জাতীয় পার্টির নেতারা জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রণে রোববার রাত সাড়ে সাতটায় গণভবনে যাচ্ছেন সাবেক এ রাষ্ট্রপতি।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব এবিএম রহুল আমিন হাওলাদার।
তিনি সমকালকে বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে নৈশভোজের আমন্ত্রণ এসেছে।” এর বেশি জানা নেই বলে জানান তিনি।
দলের এক প্রেসিডিয়াম সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, মহাজোট ছাড়ার ঘোষণা দিলেও এরশাদ প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রণে রোববার গণভবনে যাচ্ছেন।
গণভবনে বৈঠক শেষে দলটির নির্বাচনকালীন সরকারে যোগদান এবং ওই সময়ের রাজনীতিতে অবস্থানের বিষয়ে দলের আনুষ্ঠানিক বক্তব্য আসতে পারে বলে জানান এ প্রেসিডিয়াম সদস্য।
সর্বশেষ চলতি বছরের ২৭ জুন জাতীয় সংসদে হাসিনা-এরশাদ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠক শেষে এরশাদ জানিয়ে ছিলেন তিনি মহাজোটেই আছেন।
সম্প্রতি বিভিন্ন অনুষ্ঠানের বক্তৃতায় এরশাদ জানান, ২৫ অক্টোবরে পর তিনি আর মহাজোটে থাকবেন না।
শনিবার দলের প্রেসিডিয়ামের সভায় দিনক্ষণ না বললেও নিজ দলের নেতাদের জানান, সহসাই মহাজোট ছাড়ার ঘোষণা দেবেন তিনি।
বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নির্দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়ে আসছে। দাবি আদায়ে আগামী ২৫ অক্টোবর ঢাকায় সমাবেশ করার ঘোষণাও দিয়েছে। একইদিন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগও ঢাকায় সমাবেশ করার ঘোষণা দেয়ায় জনমনে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা সৃষ্টি হয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা শুক্রবার সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে নির্বাচনকালীন সব দলের সমন্বয়ে ‘সর্বদলীয় সরকার’ গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন।
নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় সরকার গঠনের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া প্রস্তাব স্পষ্ট নয় বলে মনে করছে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন মহাজোটের অন্যতম শরীক জাতীয় পার্টি (জাপা)।
একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাব অনুযায়ী সর্বদলীয় সরকারে প্রধান কে হবেন- সে বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
শনিবার রাজধানীর বনানীতে জাপা চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত দলের এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান জাপা মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার।