যুক্তরাষ্ট্র সফররত নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমানকে নিউইয়র্কে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের প্রাণকেন্দ্র জ্যাকসন হাইটসের ৭৩ স্ট্রিটে হেনস্তার চেষ্টা চালিয়েছে কতিপয় যুবক। তারা শামীম ওসমানকে দেখে তাকে উদ্দেশ্য করে অশালীন ভাষা ব্যবহার করে। এক পর্যায়ে ওই যুবকদের সঙ্গে শামীম ওসমানের সমর্থকদের ঠেলাধাক্কা ও উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়। শামীম ওসমান নিজেই পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন।
এ ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তবে, বিদেশের মাটিতে এ ধরনের ঘটনায় সাধারণ প্রবাসীরা উষ্মা প্রকাশ করেছেন। তারা বলছেন, এসব ঘটনায় বিদেশে বাংলাদেশের সুনাম ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
এসময় স্লোগান দেওয়া এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলেন তিনি। তাকে লক্ষ্য করে শামীম ওসমান বলেন, ‘মনে রাইখো, আমার নাম শামীম ওসমান।’ জবাবে ওই ব্যক্তি বলেন, ‘ওইটা জানি, আপনারে চিনি।’
এ ঘটনার পরপরই শামীম ওসমানকে চায়ের আমন্ত্রণ জানিয়ে এক যুবককে বলতে শোনা যায়, প্রধানমন্ত্রী ওয়াশিংটন ডিসিতে এসে আমাদের চায়ের দাওয়াত দিয়েছেন। কিন্তু আমরা চা খেতে পারিনি। এসময় শামীম ওসমান তাদের সঙ্গে রাস্তায় দাঁড়িয়ে চা পান করেন।
এদিকে, ৭৩ স্ট্রিটে এ ঘটনার রেশ চলতে থাকে কিছু সময়। খবর পেয়ে আওয়ামী লীগের কিছু নেতা-কর্মী সেখানে উপস্থিত হন। স্লোগান দেওয়া যুবকদের সঙ্গে তাদের ঠেলাধাক্কার ঘটনাও ঘটেছে। শামীম ওসমান এসময় পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করেন। তিনি ওই যুবকদের শান্ত হতে বলেন। দলের নেতা-কর্মীদেরও শান্ত করেন।
জ্যাকসন হাইটসে উপস্থিত সাধারণ প্রবাসীরা এ ঘটনায় উষ্মা প্রকাশ করেন। তাদের বলতে শোনা যায়, শামীম ওসমান কে এটা বড় কথা নয়। তিনি বেড়াতে এসেছেন। আমাদের মেহমান। তাকে হেনস্তার চেষ্টা করা মানে প্রবাসীদের ছোট করা। বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের সুনাম ক্ষুণ্ন করা হয়।
উল্লেখ্য, শামীম ওসমানকে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না বলে কিছু দিন ধরে প্রোপ্রাগাণ্ডা চলছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। কিন্তু গত দুই বছর ধরে সপরিবারে নিয়মিত যুক্তরাষ্ট্র সফর করছেন সংসদ সদস্য শামীম ওসমান। নিউইয়র্কে তার কিছু কাছের আত্মীয় স্বজন আছেন। নিউইয়র্কের স্বনামধন্য বাংলাদেশি আমেরিকান চিকিৎসক ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ শামীম আহমেদ তার ভগ্নিপতি। এছাড়া অসংখ্য বন্ধু-বান্ধব রয়েছে তার।
শামীম ওসমানকে হেনস্তার চেষ্টার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেক প্রবাসী নিন্দা জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর সাবেক ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি ও সাংবাদিক আশরাফুল আলম খোকন তার ফেসবুকে লিখেছেন – ‘শামীম ওসমান এমপি নিউইয়র্কে এসেছেন। যারাই আসেন তারা সাধারণত বাংলাদেশি অধ্যুষিত এলাকা জ্যাকসন হাইটস, জ্যামাইকা, ব্রুকলিন ও ব্রঙ্কস ঘুরতে আসেন। তারা মেহমান। তিনিও এসেছেন। জ্যাকসন হাইটসে শামীম ওসমানকে হেনস্তা করার চেষ্টা করেছেন কিছু প্রবাসী। তারা রাজনৈতিকভাবে কোন মতাদর্শের, তা সবাই জানেন। তাদের দলের সিনিয়র নেতাদেরও ওইসব এলাকায় প্রায়ই পাওয়া যায়। ওইসব নেতাদের যদি এখন প্রতিপক্ষের তারা অপদস্ত করেন, তখন বিষয়টি কেমন হবে? রাজনীতি, পক্ষ-প্রতিপক্ষ সবখানেই থাকবে, কিন্তু কালচারটা নষ্ট করা উচিত না। তাহলে সবাইকেই এর খেসারত দিতে হবে।’
যুক্তরাষ্ট্র সফররত নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমানকে নিউইয়র্কে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের প্রাণকেন্দ্র জ্যাকসন হাইটসের ৭৩ স্ট্রিটে হেনস্তার চেষ্টা চালিয়েছে কতিপয় যুবক। তারা শামীম ওসমানকে দেখে তাকে উদ্দেশ্য করে অশালীন ভাষা ব্যবহার করে। এক পর্যায়ে ওই যুবকদের সঙ্গে শামীম ওসমানের সমর্থকদের ঠেলাধাক্কা ও উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়। শামীম ওসমান নিজেই পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন।
এ ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তবে, বিদেশের মাটিতে এ ধরনের ঘটনায় সাধারণ প্রবাসীরা উষ্মা প্রকাশ করেছেন। তারা বলছেন, এসব ঘটনায় বিদেশে বাংলাদেশের সুনাম ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
এসময় স্লোগান দেওয়া এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলেন তিনি। তাকে লক্ষ্য করে শামীম ওসমান বলেন, ‘মনে রাইখো, আমার নাম শামীম ওসমান।’ জবাবে ওই ব্যক্তি বলেন, ‘ওইটা জানি, আপনারে চিনি।’
এ ঘটনার পরপরই শামীম ওসমানকে চায়ের আমন্ত্রণ জানিয়ে এক যুবককে বলতে শোনা যায়, প্রধানমন্ত্রী ওয়াশিংটন ডিসিতে এসে আমাদের চায়ের দাওয়াত দিয়েছেন। কিন্তু আমরা চা খেতে পারিনি। এসময় শামীম ওসমান তাদের সঙ্গে রাস্তায় দাঁড়িয়ে চা পান করেন।
এদিকে, ৭৩ স্ট্রিটে এ ঘটনার রেশ চলতে থাকে কিছু সময়। খবর পেয়ে আওয়ামী লীগের কিছু নেতা-কর্মী সেখানে উপস্থিত হন। স্লোগান দেওয়া যুবকদের সঙ্গে তাদের ঠেলাধাক্কার ঘটনাও ঘটেছে। শামীম ওসমান এসময় পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করেন। তিনি ওই যুবকদের শান্ত হতে বলেন। দলের নেতা-কর্মীদেরও শান্ত করেন।
জ্যাকসন হাইটসে উপস্থিত সাধারণ প্রবাসীরা এ ঘটনায় উষ্মা প্রকাশ করেন। তাদের বলতে শোনা যায়, শামীম ওসমান কে এটা বড় কথা নয়। তিনি বেড়াতে এসেছেন। আমাদের মেহমান। তাকে হেনস্তার চেষ্টা করা মানে প্রবাসীদের ছোট করা। বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের সুনাম ক্ষুণ্ন করা হয়।
উল্লেখ্য, শামীম ওসমানকে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না বলে কিছু দিন ধরে প্রোপ্রাগাণ্ডা চলছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। কিন্তু গত দুই বছর ধরে সপরিবারে নিয়মিত যুক্তরাষ্ট্র সফর করছেন সংসদ সদস্য শামীম ওসমান। নিউইয়র্কে তার কিছু কাছের আত্মীয় স্বজন আছেন। নিউইয়র্কের স্বনামধন্য বাংলাদেশি আমেরিকান চিকিৎসক ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ শামীম আহমেদ তার ভগ্নিপতি। এছাড়া অসংখ্য বন্ধু-বান্ধব রয়েছে তার।
শামীম ওসমানকে হেনস্তার চেষ্টার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেক প্রবাসী নিন্দা জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর সাবেক ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি ও সাংবাদিক আশরাফুল আলম খোকন তার ফেসবুকে লিখেছেন – ‘শামীম ওসমান এমপি নিউইয়র্কে এসেছেন। যারাই আসেন তারা সাধারণত বাংলাদেশি অধ্যুষিত এলাকা জ্যাকসন হাইটস, জ্যামাইকা, ব্রুকলিন ও ব্রঙ্কস ঘুরতে আসেন। তারা মেহমান। তিনিও এসেছেন। জ্যাকসন হাইটসে শামীম ওসমানকে হেনস্তা করার চেষ্টা করেছেন কিছু প্রবাসী। তারা রাজনৈতিকভাবে কোন মতাদর্শের, তা সবাই জানেন। তাদের দলের সিনিয়র নেতাদেরও ওইসব এলাকায় প্রায়ই পাওয়া যায়। ওইসব নেতাদের যদি এখন প্রতিপক্ষের তারা অপদস্ত করেন, তখন বিষয়টি কেমন হবে? রাজনীতি, পক্ষ-প্রতিপক্ষ সবখানেই থাকবে, কিন্তু কালচারটা নষ্ট করা উচিত না। তাহলে সবাইকেই এর খেসারত দিতে হবে।’