জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি নিষিদ্ধের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, সরকারের এই সিদ্ধান্ত নিন্দনীয়, অগণতান্ত্রিক এবং অসাংবিধানিক। এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়ে আওয়ামী লীগ পরিকল্পিতভাবে দেশের পরিস্থিতি আরও জটিল ও সংঘাতময় করে এর দায় বিরোধী দলের ওপর চাপাতে চায়।
বৃহস্পতিবার রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিএনপির মহাসচিব এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, যখন শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন ঘিরে সংঘাত-সহিংসতার ঘটনায় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ও আন্তর্জাতিক সংগঠন সরকারকে জবাবদিহি করতে বলছে; তখনই বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করতে ও চাপে রাখতে বিরোধী দলের ওপর দায়দায়িত্ব চাপানোর অংশ হিসেবে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আওয়ামী লীগ।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বহুদলীয় ব্যবস্থায় একেকটি রাজনৈতিক দলের ভিন্ন ভিন্ন নীতি, আদর্শ ও কর্মসূচি থাকাটাই স্বাভাবিক। বল বা শক্তি প্রয়োগ না করে রাজনীতির মাঠে জনগণের সমর্থনে রাজনৈতিকভাবে তা শান্তিপূর্ণভাবে মোকাবিলা করাই রাজনৈতিক দলের কাজ। কিন্তু আওয়ামী লীগ রাজনৈতিকভাবে তা মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়ে প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলকে নির্মূল কিংবা নিষিদ্ধ করতে সিদ্ধহস্ত।
বাংলাদেশের সংবিধানে রাজনৈতিক দল বা সংগঠন করার অধিকার রয়েছে উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, এই সাংবিধানিক অধিকারবলে তারা যেকোনো রাজনৈতিক দল, সংগঠন করতেই পারে। আন্তর্জাতিক মানের ন্যায়সংগত ও বিশ্বাসযোগ্য, গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ তদন্ত ছাড়া কোনো রাজনৈতিক দলকে অপবাদ দিয়ে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা অন্যায় এবং সংবিধানসম্মত নয়।
জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি নিষিদ্ধের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, সরকারের এই সিদ্ধান্ত নিন্দনীয়, অগণতান্ত্রিক এবং অসাংবিধানিক। এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়ে আওয়ামী লীগ পরিকল্পিতভাবে দেশের পরিস্থিতি আরও জটিল ও সংঘাতময় করে এর দায় বিরোধী দলের ওপর চাপাতে চায়।
বৃহস্পতিবার রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিএনপির মহাসচিব এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, যখন শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন ঘিরে সংঘাত-সহিংসতার ঘটনায় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ও আন্তর্জাতিক সংগঠন সরকারকে জবাবদিহি করতে বলছে; তখনই বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করতে ও চাপে রাখতে বিরোধী দলের ওপর দায়দায়িত্ব চাপানোর অংশ হিসেবে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আওয়ামী লীগ।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বহুদলীয় ব্যবস্থায় একেকটি রাজনৈতিক দলের ভিন্ন ভিন্ন নীতি, আদর্শ ও কর্মসূচি থাকাটাই স্বাভাবিক। বল বা শক্তি প্রয়োগ না করে রাজনীতির মাঠে জনগণের সমর্থনে রাজনৈতিকভাবে তা শান্তিপূর্ণভাবে মোকাবিলা করাই রাজনৈতিক দলের কাজ। কিন্তু আওয়ামী লীগ রাজনৈতিকভাবে তা মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়ে প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলকে নির্মূল কিংবা নিষিদ্ধ করতে সিদ্ধহস্ত।
বাংলাদেশের সংবিধানে রাজনৈতিক দল বা সংগঠন করার অধিকার রয়েছে উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, এই সাংবিধানিক অধিকারবলে তারা যেকোনো রাজনৈতিক দল, সংগঠন করতেই পারে। আন্তর্জাতিক মানের ন্যায়সংগত ও বিশ্বাসযোগ্য, গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ তদন্ত ছাড়া কোনো রাজনৈতিক দলকে অপবাদ দিয়ে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা অন্যায় এবং সংবিধানসম্মত নয়।