ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয় না পেলেও ছাত্রদলের নেতা শেখ তানভীর বারী হামিম অর্জন করেছেন সমর্থকদের ভালোবাসা ও সম্মান। তিনি নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে একটি পোস্টে লেখেন, আজকের ভোট অনুষ্ঠান বেশ উৎসবমুখর ছিল, তবে কিছু কেন্দ্রে অনিয়মের ঘটনা দেখা গেছে। বিশেষ করে গণনার সময় মেশিনের ত্রুটি, জালিয়াতি ও কারচুপি চোখে পড়েছে। তারপরও তিনি বললেন, যদি শিক্ষার্থীরা মনে করেন এটাই তাদের রায়, তাহলে আমি সেই রায়কে সম্মান জানাই। আমি শিক্ষার্থীদের প্রতিক্রিয়া আরও শুনতে আগ্রহী। তাঁর এই প্রকাশ্যে মনের কথা জানানোর পর থেকে ছাত্রসমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক প্রশংসা শুরু হয়। অনেকেই মন্তব্য করেন, এটা সত্যিই একজন উত্তম নেতা হওয়ার সূচক। শাহ আলম নামের একজন লিখেছেন, ‘সঠিক সিদ্ধান্ত। এটাই নতুনত্ব, এটাই Juli এর চেতনা।’ সাদিকুর রহমান বললেন, ‘আপনাকেই এই প্রত্যাশা ছিল ভাই। এবার হয় নাই, কিন্তু আপনি একদিন বড় নেতা হবেন।’ মিলন হাসান স্বাধীন মন্তব্য করেন, ‘ভাবাজী সহনশীলতাই নেতার গুণাবলি, যা আমরা আপনার কাছে দেখতে পেয়েছি।’ মোহাম্মদ মিলন লিখেছেন, ‘আজিজুল বারী ভাইয়ের ভাতিজা বলে কথা! খানদানী বংশের একজন খাটি রাজনীতিবিদ।’ এই পোস্টে প্রিয় ছাত্রদল নেতাকে শুভকামনা জানিয়ে الكثيرেই মন্তব্য করেছেন। এনসিপি নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ লিখেছেন, ‘এটাই একজন সত্যিকারের নেতার আচরণ,’ যার মন্তব্যে ১১ হাজারের বেশি রিঅ্যাকশন দেখা গেছে। অন্যদিকে, সারজিস আলম বলেছেন, ‘আমাদের ভবিষ্যৎ নেতা,’ যার পোস্টে প্রায় ৬ হাজার রিঅ্যাকশন পড়েছে। এভাবেই নানা ধরনের শুভেচ্ছা ও প্রশংসায় ভাসছেন এই ছাত্রদল নেতা, যা তাকে আরো মানুষের হৃদয়ে স্থান করে দিয়েছে।