৬ রানে ২ উইকেট পড়ার পর, ফারহান ও ফখর জামান পাওয়ার খেলতে থাকেন। তারা দলের স্কোর উন্নত করতে চেষ্টা করেন, তবে ফখর বাজে শটে উইকেট হারান। এরপর সালমান আলি আগা, হাসান নাওয়াজ ও মোহাম্মদ নাওয়াজরাও ব্যাটিংয়ে অবদান রাখতে থাকেন। ফারহান তার সফল ইনিংসটা চালিয়ে যান, ৪৪ বলে ৪০ রান করে। তবে আউটের পর পরিস্থিতি কঠিন হয়ে আসে। তবে এখানেই শেষ নয়, আফ্রিদি নিজের পাওয়ার হিটিং ক্ষমতা আবার দেখান ১৬ বলে চার ছক্কায় ৩৩ রান করে অপরাজিত থাকেন।