খুলনা মহানগর বিএনপি সাধারণ সম্পাদক ও খুলনা-২ আসনে ধানের শীষে মনোনয়ন প্রত্যাশী শফিকুল আলম তুহিন জানিয়েছেন, শহরের জলাশয়গুলো ধাপে ধাপে পরিষ্কার করার একটি ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে mশার বংশবিস্তার রোধ, পরিবেশের উন্নয়ন এবং জলাশয়গুলোকে ব্যবহারোপযোগী করে তোলা লক্ষ্য করা হচ্ছে। পরিষ্কারের পর, জলাশয়গুলোতে মাছ অবমুক্ত করা হবে, যা যেনো সবার জন্য উন্মুক্ত হয়। এলাকার দরিদ্র মানুষরা বিনামূল্যে মাছ ধরার সুবিধা পাবেন, এমন ব্যবস্থাও রাখা হবে। শুক্রবার সকালে, সদর থানার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের গ্রীন লাইন বস্তির একটি জলাশয়ে কচুরিপানা ও আবর্জনা অপসারণ এবং পয়ঃনিষ্কাশন কাজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এই পরিকল্পনার ঘোষণা দেন। তুহিন আরো উল্লেখ করেন, এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনা অনুসারে জনকল্যাণমূলক কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে দল। তিনি জানান, স্থানীয়রা মনে করছেন, এই উদ্যোগ পরিবেশ রক্ষা ও এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নয়নে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি অবদান রাখবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সদর থানা বিএনপি’র সভাপতি কে এম হুমায়ুন কবির, আবু সাঈদ শেখ, শফিকুল ইসলাম শফি, নুরুল ইসলাম, আলতাফ হোসেন খান, মাস্টার রফিকুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর আলম, শাহজাহান, বারেক আহমেদ, রুবেল জমাদ্দার, মিজানুর রহমান, সাহানা রহমান, কামাল আহমেদ, বেল্লাল, লতিফ শিকদার, আরিফ প্রমুখ।
শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর), মহানগর বিএনপি সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম তুহিন নগরীর ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাগমারা মেইন রোডস্থ মসজিদ-এ-দারুস সালামে জুম্মার নামাজ আদায় করেন। নামাজ শেষে মুসল্লিদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন ও তাদের খোঁজ-খবর নেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন খুলনা সদর থানা বিএনপি’র সভাপতি কে এম হুমায়ুন কবির, বিএনপি নেতা ইশতিয়াক উদ্দিন লাভলু, নাসির উদ্দিন, জাকির ইকবাল বাপ্পি, ২৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি’র সভাপতি মনিরুজ্জামান মনি, সাধারণ সম্পাদক বায়েজিদ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক সরোয়ার হোসেন, জিয়াউর রহমান খান আপন, হেলাল ফারাজি, ফয়েজ আহমেদসহ অন্যান্য নেতা।
অপরদিকে, কমার্স কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি সামশেদ হোসেন আবিদের মায়ের মৃত্যু খবর পেয়ে, শফিকুল আলম তুহিন শোক সন্তপ্ত পরিবারের বাড়িতে যান। তিনি মরহুমার রুহের মাগফিরাত কামনা করে শোকাহত পরিবারের হাতে সর্বশ্রেণীর সমর্থন ও সান্ত্বনা দেন, এবং মরহুমার জানাজার নামাজে অংশগ্রহণ করেন।