বাংলাদেশের নারী ক্রিকেট দল ধৈর্য্য ও লড়াইয়ের মাধ্যমে নিজেদের প্রতিভা দেখালেও শেষ পর্যন্ত হারের গ্লানি এড়াতে পারেনি। ব্যাটাররা পুঁজি বড় করে তুলতে পারেননি, যার জন্য মাঝারি মানের স্কোর গড়ায়। রাজনৈতিকভাবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে তারা লড়ে গেছেন, তবে ব্যাটসম্যানদের সেই ক্ষুদ্র প্রাথমিক সংগ্রহকে শক্তিতে রূপান্তর করতে পারেননি। তবে বোলাররা দুর্দান্তভাবে লড়েছেন, ম্যাচের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে অবদান রেখেছেন। বিশেষ করে ইংল্যান্ডের অধিনায়ক হেদার নাইট, যিনি দুইবার আম্পায়ার সিদ্ধান্তে জীবন বাঁচিয়ে ম্যাচে টিকে থাকেন, কিন্তু শেষপর্যন্ত এই একজন পরিণতি বান্ধব হিসেবে কাজ করেছেন। তার অসাধারণ খেলায় বাংলাদেশ দলের সম্ভাবনাগুলো হারায়, কারণ তিনি একাই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেন এবং শেষ পর্যন্ত জয়কে তাদের কাছ থেকে ছুটে দেন। কারণ এই হার সত্ত্বেও বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা সাহসিকতা দেখিয়েছেন, তবে ইংল্যান্ডের দম্ফন আক্রমণ ও পরিকল্পনা সফল হয়।