এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে দু’টি বিশ্ববিদ্যালয় যৌথ গবেষণা ও উন্নয়নের পথ প্রশস্ত করবে বিশেষ করে থেরাপিউটিক ফুটওয়্যার, ফুট অর্থোটিক্স, হিউম্যান মুভমেন্ট বায়োমেকানিক্স এবং স্মার্ট ওয়্যারেবল সিস্টেমের ক্ষেত্রগুলোতে। এর মাধ্যমে শিক্ষক, গবেষক ও শিক্ষার্থী বিনিময়, যৌথ বৈজ্ঞানিক সেমিনার আয়োজন, এবং বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি বাস্তবায়নের অঙ্গীকার নেওয়া হয়। বক্তারা উল্লেখ করেন, কুয়েটের লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দক্ষতা এবং এনসিকেইউর বায়োমেকানিক্স ও মেডিকেল ডিভাইস উন্নয়নের সমন্বয় বাংলাদেশে চিকিৎসা সরঞ্জাম উদ্ভাবনে নতুন দ্বার উন্মোচন করবে। বিশেষ করে ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য উন্নত ফুটওয়্যার এবং কৃত্রিম অঙ্গপ্রত্যঙ্গের ক্ষেত্রে এই গবেষণা গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সুলতান মাহমুদ, লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর মোঃ গোলাম কাদের ও সংশ্লিষ্ট বিভাগের শিক্ষকগণ। এই চুক্তি বাংলাদেশের চিকিৎসা প্রযুক্তি ও গবেষণায় এক নতুন উচ্চতা অর্জনের আশা জাগিয়েছে।









