বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে কটূক্তিকারী ও মহান স্বাধীনতাযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতিকারীদের বিচারের দাবিতে অনুষ্ঠিত এক প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানববন্ধনে এ কথা জানান মন্ত্রী।
বঙ্গবন্ধু স্মৃতি ফাউন্ডেশন আয়োজিত এ কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যারা কটাক্ষ করছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে ঘোষণা দিয়ে আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে যে বাণী দিয়েছেন তাতে লেখা ছিল ৩০ লক্ষ শহীদ আর ২ লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রমহানীর বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে স্বাধীনতা। কিন্তু তাদের প্রভূ পাকিস্তান যখন মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তাদের অপকর্ম অস্বীকার করছে ঠিক সেই মুহূর্তে খালেদাও শহীদদের সংখ্যা নিয়ে কটাক্ষ করছেন।
এ সময় মন্ত্রী অভিযোগ করেন, খালেদা জিয়া এখনো দেশটাকে পাকিস্তান বানানোর স্বপ্ন দেখেন। তিনি যুদ্ধাপরাধীদের ইন্ধন দিয়েছেন।
আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, অচিরেই সকল যুদ্ধাপরাধীদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হবে এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা কোনো সরকারি চাকরি পাবে না।
পাকিস্তানি ১৯৫ জন চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীকে দেশে এনে বিচারের সম্মুখীন করা হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি লায়ন মো: সাখাওয়াত হোসেনের সভাপতিত্বে প্রতিবাদ সমাবেশে আরো উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম প্রমুখ।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে কটূক্তিকারী ও মহান স্বাধীনতাযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতিকারীদের বিচারের দাবিতে অনুষ্ঠিত এক প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানববন্ধনে এ কথা জানান মন্ত্রী।
বঙ্গবন্ধু স্মৃতি ফাউন্ডেশন আয়োজিত এ কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যারা কটাক্ষ করছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে ঘোষণা দিয়ে আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে যে বাণী দিয়েছেন তাতে লেখা ছিল ৩০ লক্ষ শহীদ আর ২ লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রমহানীর বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে স্বাধীনতা। কিন্তু তাদের প্রভূ পাকিস্তান যখন মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তাদের অপকর্ম অস্বীকার করছে ঠিক সেই মুহূর্তে খালেদাও শহীদদের সংখ্যা নিয়ে কটাক্ষ করছেন।
এ সময় মন্ত্রী অভিযোগ করেন, খালেদা জিয়া এখনো দেশটাকে পাকিস্তান বানানোর স্বপ্ন দেখেন। তিনি যুদ্ধাপরাধীদের ইন্ধন দিয়েছেন।
আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, অচিরেই সকল যুদ্ধাপরাধীদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হবে এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা কোনো সরকারি চাকরি পাবে না।
পাকিস্তানি ১৯৫ জন চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীকে দেশে এনে বিচারের সম্মুখীন করা হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি লায়ন মো: সাখাওয়াত হোসেনের সভাপতিত্বে প্রতিবাদ সমাবেশে আরো উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম প্রমুখ।