ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানির পরিমাণ বৃদ্ধিতে সরকারের পরিকল্পনা হোঁচট খেয়েছে। প্রতিবেশী দেশটির ঝাড়খন্ডে শিল্পগোষ্ঠী আদানীর নির্মাণাধীন একটি বিদ্যুেকন্দ্রের কাজ প্রায় বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দেশে এক হাজার ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানিও দেরি হবে। এমনকি কবে নাগাদ আমদানি শুরু করা যেতে পারে তাও নির্দিষ্ট করে বলতে পারছেন না কেউ।
আদানি পাওয়ারের পরিচালক বিকাশ মন্ডল স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে জানানো হয়, চীন সরকার দেশটির সকলকে ঘরে অবস্থান করতে এবং ভিড় এড়িয়ে চলতে নির্দেশ দিয়েছে। অনেক শহরে যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে গেছে। এর ফলে প্রকল্পটির প্রকৌশল, কেনাকাটা, নির্মাণ এবং যন্ত্রপাতি সংগ্রহ ও পরিবহন করা যাচ্ছে না বলে সেপকো জানিয়েছে।
পিডিবির এক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, ২০২২ সালের শুরুর দিকে আদানির কাছ থেকে বিদ্যুৎ আমদানি শুরুর কথা ছিল। প্রকল্পটির নির্মাণকাজ সম্প্রতি গতি পেয়েছিল। এখন আবার থমকে গেছে। খুব আশাবাদী হলেও করোনার প্রভাব আরো কয়েক মাস থাকবে। আরো খারাপ কিছুও হতে পারে। সে ক্ষেত্রে অনেকটা অনির্ধারিত সময়ের জন্যই আটকে গেল সবচেয়ে বড়ো বিদ্যুৎ আমদানি প্রকল্পটি।
ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচায় বলেন, এসডিজির শিক্ষা ও অংশিদারত্বের সূচকে বাংলাদেশ তুলনামূলক ভালো করছে। শুধু প্রাথমিকে ভর্তির হার বাড়ানোর তথ্যে সন্তুষ্ট থাকলে হবে না, এসডিজি অর্জন করতে হলে মাসম্পন্ন শিক্ষা দিতে হবে।